মুসলমানদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব পবিত্র ঈদুল ফিতর আজ শুক্রবার (১৪ ফেব্রুয়ারি)। খুশি, আনন্দ আর উচ্ছ্বাসের দিন। কিন্তু করোনার মহামারির কারণে গত দুই ঈদের মত নানা বিধিনিষেধ ও শঙ্কার মধ্যে ঈদ উদযাপন করবে দেশবাসী। এই ঈদেও বড় জামাত করে নামাজ পড়া যাবে না। মসজিদেই পড়তে হবে ঈদের নামাজ। করা যাবে না কোলাকুলি ও করমর্দন।
তবে এত কিছুরও মধ্যেও জীবন বহমান। আর সেই বহমান জীবনে স্রোতেই মানবজাতিকে চলতে হয়। তাইতো ‘ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ’-গানটি বেজেছে ঈদুল ফিতরের আগের রাতেও। কেউ কেউ আবার ফুটিয়েছেন আতশবাজি।
এছাড়া গণপরিবহন বন্ধ থাকায় ভোগান্তি নিয়েও ঈদে আপনজনের পাশে থাকতে গ্রামে ছুটে গেছেন অনেকে। আর রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য শপিংমল, মার্কেট, ফুটপাতে গভীর রাত পর্যন্ত চলেছে কেনাকাটা। এত কিছুর মাঝেও মুসলিম বিশ্বের ন্যায় ফিলিস্তিনিদের নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দেশের মানুষ। কারণ ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর বিমান হামলা হয়েছে। এতে এখন পর্যন্ত ৮৪ জন ফিলিস্তিনি মারা গেছেন।
এদিকে ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ বাণী দিয়েছেন। বাণীতে তারা দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানান।
আর জাতীয় দৈনিক পত্রিকাগুলো ঈদ সংখ্যা ছাড়াও বিশেষ ক্রোড়পত্র বের করেছে। সরকারি ও বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচারিত হচ্ছে বিশেষ অনুষ্ঠান।
অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনো কিছু কপি করা যাবে না
Website Design & Developed By BATL